কেন আমাদের জামিয়াকে নির্বাচন করবেন?
“জামিয়া ইসলামিয়া দারুস্সালম ভাটপাড়া”গতানুগতিক কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম নয়। সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে জামিয়া সাজিয়েছে তার পাঠনদান পদ্ধতি। শিশু শ্রেণী থেকে শুরু করে সবোর্চ্চ ফজিলত ২য় বর্ষ (স্নাতক ডিগ্রি), হাদিস, তাফসীর, উলূমুল হাদীস, ইসলামের ইতিহাস, আরবী ও বাংলা সাহিত্য সহ বিভিন্নিমূখী পরিকল্পনার যথাযথ বাস্তবায়ন করে চতুর্মূখী যোগ্যতাসম্পন্ন বিচক্ষণ আলেমে দ্বীন জতিকে উপহার দেওয়ার সুখ্যাতি ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক সীমানা পেরিয়ে গেছে। সুবিন্যস্ত সিলেবাসের ভিত্তিতে পর্যায়ক্রমে মৌলিকভাবে কুরআন, হাদীস, ফিকাহ, তাফসীর , উসূল, আকায়িদ, বৈষয়িক পর্যায়ে আরবী সাহিত্য , বাংলা সাহিত্য, ব্যাকরণ , নাহু , সরফ , বালাগাত সহ বাংলা, ইংরেজী, গণিত , ইতিহাস ,ইতিহাস, ভূগোল দর্শন ইত্যাদি সমূদয় বিষয়ে প্রয়োজন পরিমানে শিক্ষা দেয়া হয়। শিক্ষার পাশাপাশি জনসমাজে ইসলামী শিক্ষার সুফল পৌঁছে দেয়ার মহান লক্ষ্যে জামিয়া বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহণ করে থাকে। সব মিলিয়ে “জামিয়া ইসলামিয়া দারুস্সালম ভাটপাড়া” বহু বিভাগ সমন্বিত একটি মহা প্রকল্প।
জামিয়ার সফলতা
জামিয়ার শিক্ষা প্রকল্প
দারুল উলুম দেওবন্দের সিলেবাসের আলোকে তথা বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক প্রণিত সিলেবাসে পাঠদান।
ইলমে দ্বীন হাসিল করার পর জনসমাজে ইসলামী শিক্ষার সুফল পৌঁছে দেয়ার মহান লক্ষ্যকে সামনে রেখে জামেয়া সময়ে সময়ে নানামুখী কর্মসূচি গ্রহণ করে থাকে। সবমিলিয়ে জামিয়া ইসলামিয়া দারুসসালাম ভাটপাড় বহু বিভাগ সমন্বিত একটি মহাপ্রকল্প।
এক নজরে জামিয়া
জামিয়া দারুস্সামে প্রায় ৪৫০জন ছাত্র নিবিড় তত্ত্বাবধানে অধ্যয়নরত রয়েছে
সঠিক পরিচর্যায় ইলমে দ্বীন অর্জন করার জন্য আপনার সন্তানকেও জামিয়া দারুস্সালামে ভর্তি করাতে পারেন