এক নজরে নূরানী বিভাগের ভূমিকা

মাত্র ২ বৎসরের কোর্সে সহীহ শুদ্ধভাবে সম্পূর্ণ কুরআন শরীফ তিলওয়াত, আমপারা ও অর্থসহ ৪০টি হাদীস মুখস্থ করানো হয়। অত্যাবশ্যকীয় মাসয়ালা – মাসায়িল সহ প্রাথমিক বাংলা, অংক, ও ইংরেজী শেখানো হয়।

ছাত্রদের করণীয় কতিপয় নিয়ম কানুন

  • ছাত্রদের জন্য ৩সপ্তহ পর শ্রেনী শিক্ষকের সুপারিশে নাজিমে দারুল ইকামার মাধ্যমে শুধু শুক্রবারের জন্য ছুটি মঞ্জুর করা যাবে, অবশ্য ক্লাশ চলাকালিন ছুটি নিতে হলে শ্রেণী শিক্ষকের সুপারিশে নাজিমে তালিমাত বরাবর লিখিত দরখাস্তের মাধ্যমে ছুটি মঞ্জুর করাতে হবে।
  • কোন ছাত্রদের জন্য মোবাইল ফোন সম্পূর্ণ নিষেধ, অন্যথায় কাহারো কাছে পাওয়া গেলে তা অনির্দিষ্টকালের জন্য বাজিয়াপ্ত করা হবে। এতে ওযর আপত্তি বা কাহারো কোন সুপারিশ গ্রহণযোগ্য হবেনা।
  • কোন ছাত্র অন্য ছাত্রের কাপড় চোপড়, লুঙ্গি, জুতা জিনিষপত্র, ইত্যাদি বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করা সম্পুর্ণ নিষেধ।
  • এক ক্লাশের ছাত্র অন্যক্লাশে অনুমতিবিহীন যাওয়া সম্পূর্ণ নিষেধ।
  • কোন ছাত্র নিজ সিট ছেড়ে অন্যের সিটে রাত যাপন করা অমার্জনীয় অপরাধ।
  • প্রত্যেক ছাত্র প্রয়োজনীয় সামগ্রী নিজ দায়িত্বে রাখবে।
  • একে অন্যকে কোন প্রকার হাদিয়া দিতে পারবে না।
  • কারো দ্বারা কষ্ট পেলে নিজে বিচার করতে পারবেনা বরং শিক্ষিকাদের কাছে বলবে।
  • ক্লাশ চালাকালীন সময়ে মাদ্রাসার ভিতরে কোন আত্মীয়-স্বজন নিয়ে আসা বা তাদের সাথে গল্প করা নিষেধ।
  • কোন ছাত্রদের কাছে স্বর্ণালংকার বা ১০০ (একশত) টাকার বেশি থাকতে পারবেনা।
  • ক্লাশ টাইমের পূর্বে মাদ্রাসায় উপস্থিত হতে হবে।
  • কাউকে বাহিরের কোন খোজ-খবর দেয়া, চিঠিপত্র আদান প্রদান বা টেলিযোগের ব্যবস্থা করে দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • Your Content Goes Here

উপরোক্ত নিয়মাবলির ব্যতিক্রম পাওয়াগেলে দৃষ্টাস্ত মুলক শাস্তি প্রদান বা প্রয়োজনে বহিষ্কার করা হবে।

ছাত্রদের দৈনন্দিন করণীয় ২৪ ঘন্টার রুটিন।

  • ফজরের ৩০ মিনিট পূর্বে ঘুম থেকে জেগে ওজু এস্তেঞ্জা সেরে তাহজ্জুদ নামায পড়া, কুরআন শরীফ তেলাওয়াত করা, কিতাব মুতালা ও মুখস্ত করা।
  • ফজরের জামাতের ১০ মিনিট পূর্বে ছাত্রাবাস ত্যাগ করে জামাতের উদ্দেশ্যে মসজিদে গমন করা এবং জামাতের পর দোয়া শেষ করে “দারুল মুতালাআ’য় এজতেমায়ী ক্বেরাতে অংশগ্রহন করা।
  • এজতেমায়ী ক্বেরাতের পর কিতার মুতালাআ এবং লেখা-পড়ায় মশগুল থাকা সকল ৮টা পর্যন্ত।
  • সকাল ৮.০০ টা হতে ১০.১৫ পর্যন্ত গোসল, খানা ও বিশ্রাম করা।
  • সকাল ১০.১৫ মি. থেকে ক্লাশে বসার প্রস্তুতি গ্রহন করা এবং ১০.৩০ মি. হতে বিকাল আসর নামাযের আযান পর্যন্ত বাকায়দা ক্লাশে উপস্তিত থাকা, ক্লাশের অবসরে তাকরার করা এবং মধ্যভগে দুপুর ০১.১০ মি. হতে ০২.৩০ মি. পর্যন্ত যুহরের নামায জামাতে পড়ে এস্তেময়ি দোয়ায় অংশগ্রহন করা অতপর খানার পর্ব শেষ করা।
  • আসরের আযান হলে নামাযের প্রস্তুতি গ্রহন করা এবং নামাযের জামাতে মসজিদে উপস্থিত থাকা, নামাজের পর দোয়ার শেষে ছাত্রাবাস অথবা দারুল মতালাআয় এসে হস্তলিপি সুন্দর করার অনুশীলসল বা মুতালাআ করা। অতপর মাগরিবের নামাযের কিছু পূর্বে মাদরাসার আসে পাশে তাফরি করা ও ১০ মি. পূর্বে মসজিদে এসে জামাতে মাগরিবের নামায আদয় করা।
  • মাগরিবের নামাযের পর হতে এশার নামাযের ৩০ মি. পূর্ব পর্যন্ত সবক ইয়াদ করা ও মুতালাআ করা। অথপর জায়গীর থেকে খানা এনে এশার নামাযের জামাতে হাজির থাকা। অথপর নামাযের পর সূরায়ে ওয়াকেয়া তেলাওয়াতে অংশ গ্রহন করে নিজ নিজ ছাত্রাবাসে চলে আসা, ছাত্রাবাসে এসে সুন্নত মুতাবেক আহার করা এবং রাত ১০ টায় পর্যন্ত তাকরার ও মুতালাআ করা। অথপর শয়ন করা ও শেষ রাত্রে ফজরের আজানের ৩০ মি. পূর্বে জাগ্রত হয়া

বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার।

  • বৃহস্পতিবার জোহরের নামাযের পর ২ টা ৩০ মি. হতে ছাত্রজমিয়তের সিমিনারে উপস্থিত থাকা, সেমিনারের পর আসর পর্যন্ত কিতাব মুতালাআ করা, বাদ আসর প্রয়োজনীয় কাজ ও হাতের লেখা সমাপ্ত করা এবং বাদ মাগরীব হতে যথা রীতি রাত ১০টা পর্যন্ত লেখাপড়া করা অতপর শয়ন করা।
  • শুক্রবার ফজরের জামাতের পর ছাত্রবাসে এসে ৩০মি. কুরআন শরীফ তেলাওয়াত করা এবং সকাল ৮টা পর্যন্ত কিতাবদী মুতালাআ করা, অতপর দুপুর ১২.০০ টা পর্যন্ত রুম সাফায়, কাপড় চোপর ধৌত, গোসল, খানা ও বিশ্রাম কারা।
  • দুপুর ১২.০০ হতে দুপুর ১২.৪৫ মি. পর্যন্ত সুরায়ে কাহাফ তেলাওয়াত ও মুতালাআ করা। অতপর জুমার নামাযের উদ্দেশ্যে মসজিদে গমন করা এবং নামায শেষ হলে আহার পর্ব সমাপ্ত করে ২.৩০ মি. থেকে আছর আযান পর্যন্ত সাপ্তহিক সবক পড়া ও তাকরার করা।

 

 

 

ছাত্রদের করণীয়

  • প্রতিদিন ক্লাশ শুরু হওয়ার ১৫ মিনিট পূর্বে ক্লাশ রুমে উপস্থিত হতে হবে।
  • প্রতিদিনের পড়া বাড়িতে বার বার পড়তে হবে।
  • প্রতিদিনের হাতের লিখা লিখে নিয়ে ক্লাশে নিয়ে বস্থেহবে।
  • নির্ধারিত ছুটি ছাড়া অনুপস্থিত থাকতে পারবেনা।
  • পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কাপড় পরিধান করতে হবে।
  • শিক্ষকদের আদেশ নিষেদ অবশ্যই মেনে চলতে হবে।
  • মা-বাবা ও গুরুজনদের সম্মান করতে হবে।
  • নামাজ পড়তে হবে ও সর্বদা সত্য কথা বলতে হবে।
  • ছোট বড় সবইকে সালাম করতে হবে।
  • সকল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে এবং নিয়মিত উত্তীর্ণ হতে হবে।
  • প্রতিষ্ঠানের সুনাম রক্ষা করে চলতে হবে।
  • গালিগালাজ, মারামারি ও অন্যায় কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • চোট বড় সবর সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে।
  • সব সময় সুন্নত মতো চলার চেষ্টা করতে হবে।

উপরোক্ত নিয়মাবলীর কোনো একটি একাধিকবার লঙ্ঘন করলে মারাত্মক অসুখ ছাড়া পরীক্ষায় অংশগ্রহণ না করলে, যে কোন দু’টি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হলে, ছুটি মঞ্জুর ছাড়া কোনো মাসে ৩ দিন বা তার বেশি অনুপস্থিত থাকলে, ও ক্লাশ শিক্ষক যুক্তি সংগত কারণে পড়াতে অপারগত প্রকাশ করলে উক্ত ছাত্র রেজিষ্ট্রেশন কাতিল বলে গন্য হবে।

ভর্তিচ্ছু ছাত্রের অঙ্গীকার নামা

আমি ওয়াদা করিতেছি যে, নিম্নে বর্ণিত জামিয়ার যাবতীয় আইন-কানুন মেনে চলব।

  • আমি আমার জীবনের সকল ক্ষেত্রে শরীয়তের আহকাম পুরাপুরি মানিয়া চলিব। টুপি, দাঁড়ি, লেবাস-পোষাকে সুন্নত ও আসলাফে কেরামের অনুসরণ করিব।
  • পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সর্বদা জামাতে তাকবীরে উলার সহিত অত্র জামিয়ার মসজিদে আদায় করিব।
  • দৈনন্দিন সবক (পাঠ) শিখে দরসে (ক্লাসে) সময় মত উপস্থিত থাকিব। লেখাপড়া ছাড়া অন্য কোন প্রতিষ্ঠানে ছাত্র হিসাবে কোন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করিব না।
  • জামিয়ার ছাত্র থাকাকালীন মুহতামিম সাহেবের লিখিত অনুমতি ছাড়া অন্য কোন প্রতিষ্ঠানে ছাত্র হিসাবে কোন পরিক্ষায় অংশগ্রহন করিব না।
  • জামিয়ার ভিতরে বা বাইরে কোন সমিতি বা রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে জড়িত হইব না।
  • জামিয়ার কুতুবখানা হইতে গ্রহন করা কিতাব নষ্ট করিলে বা হারাইয়া গেলে তার ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য থাকিব।
  • গীবত, শেকায়েত, পরনিন্দা ও বিবাদ হতে বিরত থাকিব। কেউ দুর্ব্যবহার করিলে সম্ভব হইলে ক্ষমা করিয়া দিব। তা না পরিলে কর্তৃপক্ষকে জানাইব।
  • খোদা না করুক যদি কোন সময় ওস্তাদগণের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয় কোন অবস্থাতেই পক্ষপাত অবলম্বন করিব না।
  • কর্তৃপক্ষ ও আসাতিষায়ে কোরামের সাথে পূর্ণ সম্মান এবং ছাত্র ভাইদের সাথে ভদ্রতা ও সম্প্রীতির সম্পর্ক বজায় রাখিয়া চলব আর প্রতিবেশী জনগণের সাথে সদ্ব্যবহার করব।
  • জামিয়ার যে কোন ব্যাপারে সন্দেহ হইলে তা অন্যের নিকট না বলিয়া সরাসরি মুহতামিম সাহেবের কাছ থেকে জানিয়া নিব।
  • জামিয়া কর্তৃপক্ষের লিখিত অনুমতি ছাড়া ছাত্রাবাসের বাইরে অবস্থান, লজিং বাড়িতে থাকা বা টিউশনি করিব না।
  • জামিয়ার অভ্যন্তরে মোবাইল ও ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী ব্যবহার বা সংরক্ষণ করিব না।
  • বিনা অনুমতিতে বোর্ডিং এর রান্না ঘরে প্রবেশ করিব না।
  • জামিয়ার বোর্ডিং হতে যে খাবার দেওয়া হইবে তা আল্লাহ তা’য়ালার নিয়ামত মনে করিয়া খাইব। কোন সমালোচনায় লিপ্ত হইবো না।
  • অপরের জিনিস যত ক্ষুদ্রই হোক না কেন অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করিব না।
  • উস্তাদের অনুমতি ছাড়া গেইটের বাইরে যাইব না।
  • খানার ঝুটা, ময়লা ইত্যাদি নির্দিষ্ট স্থানে ফেলিব।
  • মাদ্রাসার পক্ষ হতে প্রণীত ‘নিযামুল আওক্বাত’ অনুযায়ী সমস্ত কাজ সম্পন্ন করিব।

যদি উল্লেখিত কানুন পরিপন্থি কোন কথা বা কাজে লিপ্ত হই, তবে জামিয়া কর্তৃপক্ষ আমাকে যে কোন শাস্তি দিতে বা জামিয়া থেকে বহিস্কার করিতে পারিবেন । এতে আমার / আমার অভিভাবক এর কোন প্রকার আপত্তি থাকিবে না।

অভিভাবকের অঙ্গীকার নামা

  • আমি আমার ছেলে/ ভাইকে অত্র জামিয়ার সকল নিয়ম-কানুন মানিয়া লেখাপাড়া করতে অভিভাবক হিসাবে সর্বাত্মক সহযোগিতা করিব এবং তার ব্যাপারে প্রতিষ্ঠান কর্তৃক গৃহীত যে কোন সিদ্ধান্ত মানিয়া নিব।
  • প্রতি মাসে আমার ছেলে/ ভাই এর লেখাপড়ার উন্নতির তদারকির জন্য জামিয়ার উস্তাগণের সাথে কমপক্ষে একবার সাক্ষাত করিব।
  • প্রতিষ্ঠানের আইনশৃংখলা পরিপন্থি কোন কাজ করলে কিংবা লেখাপড়ায় অমনোযোগী হলে প্রতিষ্ঠানের বিধান অনুযায়ী কর্তৃপক্ষের যে কোন সিদ্ধান্ত মানিয়া নিতে বাধ্য থাকিব
  • যদি কখনও জামিয়ায় আসা যাওয়ার পথে অথবা জামিয়া হতে বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও চলে যায়, তাহলে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের কাউকে দায়ী করিব না।

উপরোক্ত অঙ্গীকার নামায় সমস্ত মর্ম অবগত হয়ে, স্বেচ্ছায়, সুস্থ-মস্তিস্কে এবং শুদ্ধ স্বীকারে আমি আমার নিজ নামে স্বাক্ষর করলাম।

ভর্তির নিয়মাবলী

  • সমপূর্ন আবাসিক ছাত্র ভর্তি করা হয়।
  • কিতাব বিভাগ : ৫ই শাওয়াল থেকে ১০ই শাওয়ালের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন।
  • হিফজ ও মক্তব বিভাগ: ১লা রমযান থেকে শুরু।
  • ভর্তির সময় জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদের ফটোকপি এবং শির্ক্ষাথীর ও অভিভাবকের ১কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি জমা দিতে হবে।
  • নকনি ছা্ত্রর জন্য ভর্তি পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে এবং পুরাতন ছাত্রর ক্ষেত্রে বার্ষিক পরীক্ষায় উত্তির্ণ হতে হবে।
  • মাদ্রাসার নির্ধারিত ফরমে আবেদন করত: মাদ্রাসার সকল নিয়ম কানুন মেনে চলার অঙ্গিকার করে এবং সেই অঙ্গিকার নামায় ছাত্র ও অভিভাবক উভয়ের স্বাক্ষরের মাধ্যমে ভার্তি হতে হবে।
  • প্রতষ্ঠানের আইন কানুন অমান্য করিলে যে কোন ছাত্রীর ভর্তি বাতিল করার ক্ষমতা কর্তৃক্ষ সংরক্ষণ করেন।
  • ভর্তির সময়  নির্ধারিত ভর্তি ফি , এক কালীন বোর্ডিং ফি ও জেনারেটর বিল সাহ প্রদান করতে হবে। 

সকল ক্লাশের ভর্তি ফির তালিকা

ক্লাশের নাম ফরম ফি ভর্তি ফি মাসিক বেতন জেনারেটর বিল বোর্ডিং ফি
(এক কালীন)
বাৎসরিক
(মৌসুমী সাদা)
নূরাণী দ্বিতীয় শ্রেণি ১০০/= ১২০০/= ১০০/= ৩০০/= ১০০০/= ৫০০/=
নূরাণী প্রথম শ্রেণি ১০০/= ১২০০/= ১০০/= ৩০০/= ১০০০/= ৫০০/=

একাদশ শ্রেণী (সানাবিয়্যাহ উলয়া) – নেসাব  ও পাঠ্যসূচি

ক্রমিক নং পাঠ্যসূচি নেসাব
কুমআন মজীদ ও তাজবীদ পুষ্ঠা নং ৩২ থেকে ৩৬ পর্যন্ত।
আরবী লিখা  
ইসলাম শিক্ষা পুষ্ঠা নং ০৪ থেকে ৩১পর্যন্ত।
নূরানী বাংলা শিক্ষা পুষ্ঠা নং ০৫ থেকে ৪০ পর্যন্ত।
Noorani English Learning Lesson 1 – 21. Page No. 6 – 40
নূরানী উর্দূ শিক্ষা পুষ্ঠা নং ০৩ থেকে ২৪ পর্যন্ত।
সাধারণ জ্ঞান পুষ্ঠা নং ০৩ থেকে ১৬ পর্যন্ত।
নূরানী গনিত শিক্ষা পুষ্ঠা নং ০৪ থেকে ৪০ পর্যন্ত।

একাদশ শ্রেণী (সানাবিয়্যাহ উলয়া) – ক্লাস টাইম টেবিল

বার ১০:৩০ থেকে ১১:১০ ১১:১০ থেকে ১১:৫০ ১১:৫০ থেকে ১২:৩০ ১২:৩০ থেকে ০১:১০ ০২:৪৫ থেকে ৩:১৫ ০৩:১৫ থেকে ৩:৪৫ ০৩:৪৫  থেকে  ৪:৩০ খারেজি টাইম
শনিবার                
রবিবার                
সোমবার                
মঙ্গলবার                
বুধবার                
বৃহস্পতিবার                

একাদশ শ্রেণী (সানাবিয়্যাহ উলয়া) – নেসাব  ও পাঠ্যসূচি

ক্রমিক নং পাঠ্যসূচি নেসাব
কুমআন মজীদ ও তাজবীদ পুষ্ঠা নং ৩২ থেকে ৩৬ পর্যন্ত।
আরবী লিখা  
ইসলাম শিক্ষা পুষ্ঠা নং ০৪ থেকে ৩১পর্যন্ত।
নূরানী বাংলা শিক্ষা পুষ্ঠা নং ০৫ থেকে ৪০ পর্যন্ত।
Noorani English Learning Lesson 1 – 21. Page No. 6 – 40
নূরানী উর্দূ শিক্ষা পুষ্ঠা নং ০৩ থেকে ২৪ পর্যন্ত।
সাধারণ জ্ঞান পুষ্ঠা নং ০৩ থেকে ১৬ পর্যন্ত।
নূরানী গনিত শিক্ষা পুষ্ঠা নং ০৪ থেকে ৪০ পর্যন্ত।

একাদশ শ্রেণী (সানাবিয়্যাহ উলয়া) – ক্লাস টাইম টেবিল

বার ১০:৩০ থেকে ১১:১০ ১১:১০ থেকে ১১:৫০ ১১:৫০ থেকে ১২:৩০ ১২:৩০ থেকে ০১:১০ ০২:৪৫ থেকে ৩:১৫ ০৩:১৫ থেকে ৩:৪৫ ০৩:৪৫  থেকে  ৪:৩০ খারেজি টাইম
শনিবার                
রবিবার                
সোমবার                
মঙ্গলবার                
বুধবার                
বৃহস্পতিবার                

নূরানী বিভাগের শিক্ষকমণ্ডলী

জামিয়া দারুস্সামে প্রায় ৪৫০জন ছাত্র নিবিড় তত্ত্বাবধানে অধ্যয়নরত রয়েছে

সঠিক পরিচর্যায় ইলমে দ্বীন অর্জন করার জন্য আপনার সন্তানকেও জামিয়া দারুস্সালামে ভর্তি করাতে পারেন