Logo

এক নজরে জামিয়ার প্রশাসনিক পরিষদ

ভা

টপাড়া-রাজঘড়ের ইতিহাসে হাজী মস্তু মিয়া সাহেবের সরদারী আমল খুবই গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। অসাধারণ প্রতিভায় তাঁকে সাত গ্রামের সরদারের মর্যাদায় উন্নীত করেছিলো। তিনি ছিলেন সৎ,দানশীল ও নিষ্ঠাবান সরদার। তাঁর আয়াত্বাধীন এলাকার জনগণের মাঝে ইসলামী তাহজীব-তামাদ্দুন ও পারস্পরিক বন্ধন টিকিয়ে রাখার মানসে বিভিন্ন মসজিদ-মাদরাসা পৃষ্ঠপোষকতা করেন। এরই সোনালী দৃষ্টান্ত জামিয়া ইসলামিয়া দারুস্সালাম ভাটপাড়া । যার সূচনা হয় ভাটপাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদকে ভিত্তি করে।

 সূচনার দিন থেকেই তা সফলতার পথে এগিয়ে চলেছে নিরন্তন। যদ্দরূন অজাঁপাড়া মফস্বল গাঁ সম্প্রতি শহরতলীতে রূপান্তরিত হয়েছে। জামিয়ার প্রশাসনিক ভিত মজবুত  রাখতে পরিচালনা পরিষদের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতির গুরু দায়িত্ব হাজী মস্তু মিয়া বড় সরদারের হাতে ন্যাস্ত হয়, সাধারণ সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষ’র দায়িত্বে নিযুক্ত হন বিশিষ্ট সমাজসেবী হাজী আয়াত আলী সাহেব। প্রতিষ্ঠাকালীন নির্বাহী পরিষদ ১৯৯১  সাল পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।

 ৯১ সনে মসজিদের পূনঃনির্মান কাজ শুরু হয়। সর্ব সম্মতিক্রমে সরদার সাহেব হাজী আব্দুল আহাদ সাহেবকে সহ. সভাপতির পদে আসীন করেন। —— কদিন পর তিনি ইন্তেকাল করেন। তাঁর অনুপস্থিতিতে একদা বিশিষ্ট সমাজ সেবক জনাব  মুমিন খাঁন চেয়ারম্যান সাহেব লোক সমাগমে আব্দুল আহাদ সাহেবকে সভাপতি হিসেবে ঘোষনা করেন। সকলে এক বাক্যে মেনে নেয়। এহেন মূহুর্তে তিনি মুমিন খাঁন কেও সহ. সভাপতি নিযুক্ত করেন। হাজী আব্দুল আহাদ সাহেবের অসুস্থতায় খাঁন সাহেব ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।

২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক হাজী আয়াত আলী সাহেব বার্ধ্যেক্যের দরূন সেচ্ছায় নির্বাহী পরিষদের নিকট দায়িত্ব 

 রুপান্তিত করেন। নির্বাহী পরিষদ ও ভাটপাড়া-রাজঘড়ের গ্রাম বাশি হাজী আয়াত আলী সাহেবের দায়িত্বকে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নেতা হাজী বাবুল মিয়া সাহেব এর নিকট র্অপন করেন। সেই থেকে তিনি দায়িত্ব পূর্ণ ভাবে পালন করেন। ।

২০১৪ ইং সালে  জামিয়ার নবনির্মিত ভবন নির্মানের প্রাক্কালে নির্বাহী পরিষদের সর্বোচ্চ অথরিটি ও অন্যান্য সদস্য মণ্ডলীর মতামতের ভিত্তিতে হাজী আবু তালেব ভূঁইয়া সাহেব সাধারণ সম্পাদক ও হাজী বাবুল সাহেব কোষাধ্যক্ষ মনোনীত হন।

  জনাব মুমিন খাঁন সাহেব ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ২০১৯ইং সালে  ভাটপাড়া-রাজঘড় ২ গ্রামের নির্বাহী পরিষদের নাম নুতন ভাবে লিশ করে দেন । কিন্তু ২০২০ ইং সালে জনাব মুমিন খাঁন সাহেব ভারপ্রাপ্ত সভাপতি দারে পানি তেগ করে দারে বাকই লাব্বাইক বলেছেন।     

জামিয়ার প্রশাসনিক পরিচালনা পরিষদের এ ধারা সুনাম ও সুখ্যাতি নিয়ে আজ অবধি বহমান। জামিয়া প্রতিষ্ঠার ফলেই অত্র এলাকার উন্নতি শ্রীবৃদ্ধি সাধিত হয়।

 ৭১সালের প্রতিকূল পরিস্থিতি মুকাবেলা করে টিকে থাকা জামিয়া ইসলামিয়া দারুস্সালাম ভাটপাড়া

  যা মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলার ইতিহাসে চির ভাস্বর হয়ে রয়েছে। 

ভা

টপাড়া-রাজঘড়ের ইতিহাসে হাজী মস্তু মিয়া সাহেবের সরদারী আমল খুবই গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। অসাধারণ প্রতিভায় তাঁকে সাত গ্রামের সরদারের মর্যাদায় উন্নীত করেছিলো। তিনি ছিলেন সৎ,দানশীল ও নিষ্ঠাবান সরদার। তাঁর আয়াত্বাধীন এলাকার জনগণের মাঝে ইসলামী তাহজীব-তামাদ্দুন ও পারস্পরিক বন্ধন টিকিয়ে রাখার মানসে বিভিন্ন মসজিদ-মাদরাসা পৃষ্ঠপোষকতা করেন। এরই সোনালী দৃষ্টান্ত জামিয়া ইসলামিয়া দারুস্সালাম ভাটপাড়া । যার সূচনা হয় ভাটপাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদকে ভিত্তি করে।

 সূচনার দিন থেকেই তা সফলতার পথে এগিয়ে চলেছে নিরন্তন। যদ্দরূন অজাঁপাড়া মফস্বল গাঁ সম্প্রতি শহরতলীতে রূপান্তরিত হয়েছে। জামিয়ার প্রশাসনিক ভিত মজবুত  রাখতে পরিচালনা পরিষদের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতির গুরু দায়িত্ব হাজী মস্তু মিয়া বড় সরদারের হাতে ন্যাস্ত হয়, সাধারণ সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষ’র দায়িত্বে নিযুক্ত হন বিশিষ্ট সমাজসেবী হাজী আয়াত আলী সাহেব। প্রতিষ্ঠাকালীন নির্বাহী পরিষদ ১৯৯১  সাল পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।

 ৯১ সনে মসজিদের পূনঃনির্মান কাজ শুরু হয়। সর্ব সম্মতিক্রমে সরদার সাহেব হাজী আব্দুল আহাদ সাহেবকে সহ. সভাপতির পদে আসীন করেন। —— কদিন পর তিনি ইন্তেকাল করেন। তাঁর অনুপস্থিতিতে একদা বিশিষ্ট সমাজ সেবক জনাব  মুমিন খাঁন চেয়ারম্যান সাহেব লোক সমাগমে আব্দুল আহাদ সাহেবকে সভাপতি হিসেবে ঘোষনা করেন। সকলে এক বাক্যে মেনে নেয়। এহেন মূহুর্তে তিনি মুমিন খাঁন কেও সহ. সভাপতি নিযুক্ত করেন। হাজী আব্দুল আহাদ সাহেবের অসুস্থতায় খাঁন সাহেব ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।

২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক হাজী আয়াত আলী সাহেব বার্ধ্যেক্যের দরূন সেচ্ছায় নির্বাহী পরিষদের নিকট দায়িত্ব 

 রুপান্তিত করেন। নির্বাহী পরিষদ ও ভাটপাড়া-রাজঘড়ের গ্রাম বাশি হাজী আয়াত আলী সাহেবের দায়িত্বকে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নেতা হাজী বাবুল মিয়া সাহেব এর নিকট র্অপন করেন। সেই থেকে তিনি দায়িত্ব পূর্ণ ভাবে পালন করেন। ।

২০১৪ ইং সালে  জামিয়ার নবনির্মিত ভবন নির্মানের প্রাক্কালে নির্বাহী পরিষদের সর্বোচ্চ অথরিটি ও অন্যান্য সদস্য মণ্ডলীর মতামতের ভিত্তিতে হাজী আবু তালেব ভূঁইয়া সাহেব সাধারণ সম্পাদক ও হাজী বাবুল সাহেব কোষাধ্যক্ষ মনোনীত হন।

  জনাব মুমিন খাঁন সাহেব ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ২০১৯ইং সালে  ভাটপাড়া-রাজঘড় ২ গ্রামের নির্বাহী পরিষদের নাম নুতন ভাবে লিশ করে দেন । কিন্তু ২০২০ ইং সালে জনাব মুমিন খাঁন সাহেব ভারপ্রাপ্ত সভাপতি দারে পানি তেগ করে দারে বাকই লাব্বাইক বলেছেন।     

জামিয়ার প্রশাসনিক পরিচালনা পরিষদের এ ধারা সুনাম ও সুখ্যাতি নিয়ে আজ অবধি বহমান। জামিয়া প্রতিষ্ঠার ফলেই অত্র এলাকার উন্নতি শ্রীবৃদ্ধি সাধিত হয়।

 ৭১সালের প্রতিকূল পরিস্থিতি মুকাবেলা করে টিকে থাকা জামিয়া ইসলামিয়া দারুস্সালাম ভাটপাড়া

  যা মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলার ইতিহাসে চির ভাস্বর হয়ে রয়েছে। 

পরিচালনা প্রশাসনের তালিকা