৩১৩ জনের সদস্য কি ও কেন?

বেরাদারানে ইসলাম! পূর্বোল্লেখিত বহুবিধ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে বরকতময় আসহাবে বদর সাদৃশ্যে ৩১৩ জনের এক কাফেলা গঠন করা হয়েছে। এ কাফেলায় সেই মুসলিম ভাই-বোনেরা অংশগ্রহণ করবেন, যাঁরা:

  • জামিয়ার উন্নয়নে সর্বপ্রকার ত্যাগ স্বীকারের আগ্রহী হবেন
  • সাহাবায়ে কিরামের পদাঙ্ক অনুসরণে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অতীত মনিসীবৃন্দের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হবেন।
  • সুন্নতের নববীর পতাকা উত্তোলনে হবেন নিবেদিত প্রাণ।
  • দারুল উলূম দেওবন্দের পাঠ্যক্রম ও আদর্শ বাস্তবায়নের প্রচেষ্টায় আজীবন হবেন উদ্যোগী।
  • ইলমে দ্বীনের প্রচার-প্রসারই হবে তাঁদের জীবনের পরম চাওয়া ও পাওয়া।

কেন এ কাফেলা সদস্য সংখ্যা ৩১৩ জন? এবং এর রহস্য কি?

  • বেজোড় সংখ্যা আল্লাহ্ পাকের নিকট পছন্দনীয় বলে হাদীসে উল্লেখ আছে। বেজোড় সংখ্যার মধ্যে ৩১৩-এর সংখ্যাটি রহস্যপূর্ণ ও মহিমান্বিত। এর রহস্য উদঘাটন নাগালের বাইরে। একমাত্র আল্লাহ পাকই জানেন এ সংখ্যার নিগুঢ় রহস্য কি।

  • হযরত আম্বিয়ায়ে কিরামের মধ্যে রাসূলগণ, যাঁদেরকে দাওয়াত ও তাবলীগের দায়িত্বের সাথে খোদাদ্রোহীদের সাথে মুকাবিলার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল তাদের সংখ্যা ৩১৩।

  • ইসলামের প্রথম জিহাদ বদরের যুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় যাঁদের হাতে সূচিত হয় এবং বদরের যুদ্ধে সাহাবায়ে কিরামের যে পবিত্র জামাআত রাসুল (সা.)-এর সাথে কাফির মুশরিকদের বিরুদ্ধে স্বার্থক মুকাবিলা করেন তাদের সংখ্যা ছিল ৩১৩।

  • “সুক্বইয়া” নামক কুপের নিকট পৌঁছে হুযূরে আকরাম সা. কায়েস বিন সা’দ রা. কে জিজ্ঞাসা করলেন, আমাদের কাফেলার সংখ্যা কত? গণনার পর তিনি বললেন ৩১৩। হুজুর আকরাম সা. শুনে অত্যন্ত খুশি হয়ে বললেন হযরত তালুতের কাফেলার সংখ্যাও এটাই ছিল। এই সংখ্যা বিজয়ের প্রতীক। (মায়ারিফুল কুরআন পৃ- ১৮৫ খ-২, কাসাসুল কুরআন, তাফসিরে খাজেন ও তাফসীরে কাবীর)
  • হযরত লূত আ. কে কাফেরদের কবল থেকে হযরত ইব্রাহীম আ. যে বাহিনীকে নিয়ে মুক্ত করে এনেছিলেন তাদের সংখ্যা ছিল ৩১৩। (ফয়জুল বারী)

  • হযরত ইমাম মাহদী আ. এর বাহিনীতে যোগদান করে কিয়ামতের পূর্ব মুহূর্তে যারা খোদাদ্রোহীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবেন, তাদের সংখ্যা ৩১৩ হবে। (মাজালিসে হাকীমুল ইসলাম)

  • ৩১৩ এর সংখ্যাটি যে বরকতময় এতে সন্দেহের অবকাশ নেই। আল্লামা দাওয়ানী রহ. বলেছেন, বদর যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারী ৩১৩ জন সাহাবীর নামের উসীলায় সর্বপ্রকার বালা-মসীবত বিদূরীত হয়। সংকট মুক্ত হওয়া যায়। এবিষয়টি পরীক্ষিত।
  • বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ৩১৩ জনের ওই পবিত্র কাফেলা নিশ্চিতভাবে ক্ষমাপ্রাপ্ত বলে হাদীসে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে।

বদর যুদ্ধের ৩১৩ জন সাহাবীর নাম এর তালিকা

বদরের যুদ্ধে মুসলমান বাহিনীর সাহাবীগণের সংখ্যা ছিলো ৩১৩ জন । এদের মধ্যে ৮০ জন ছিলেন মুহাজির সাহাবী ও ২৩৩ জন ছিলেন আনসার সাহাবী।

মুহাজির ৮০ জন সাহাবীদের তালিকা

সাহাবীগনের নাম সাহাবীগনের নাম সাহাবীগনের নাম সাহাবীগনের নাম
 ১. হযরত আবু বকর (রাঃ) ২১. হযরত ইয়াযীদ বিন রুকাইশ(রাঃ) ৪১. হযরত মাসউদ বিন রাবীআ(রাঃ) ৬১. হযরত ইয়ায বিন গানাম (রাঃ)
 ২. হযরত উমর ফারুক (রাঃ)  ২২. হযরত আবু সিনান (রাঃ) ৪২. হযরত যুশ্ শিমালাইন (রাঃ) ৬২. হযরত সাঈদ বিন যায়েদ (রাঃ)
৩. হযরত উসমান (রাঃ)  ২৩. হযরত সিনান বিন আবু সিনান(রাঃ) ৪৩. হযরত খাব্বাব বিন আরাত(রাঃ) ৬৩. হযরত উসমান বিন মাজউন(রাঃ)
 ৪. হযরত আলী মোর্তাজা (রাঃ) ২৪. হযরত মুহরিয বিন নাজলা(রাঃ) ৪৪. হযরত বিলাল বিন রবাহ্ (রাঃ) ৬৪. হযরত সাইব বিন উসমান (রাঃ)
 ৫. হযরত হামজা (রাঃ) ২৫. হযরত রবীআ’ বিন আক্সাম (রাঃ) ৪৫. হযরত আমের বিন ফুহায়রা(রাঃ) ৬৫. হযরত কুদামা বিন মাজউন(রাঃ)
 ৬. হযরত যায়েদ বিন হারেছা (রাঃ) ২৬. হযরত হাতেব বিন আমর (রাঃ) ৪৬. হযরত ছুহাইব বিন সিনান(রাঃ) ৬৬. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাজউন(রাঃ)
 ৭. হযরত আবু কাবশাহ সুলাইম (রাঃ) ২৭. হযরত মালেক বিন আমর (রাঃ) ৪৭. হযরত তালহা বিন উবাইদুল্লাহ্(রাঃ) ৬৭. হযরত মা’মার বিন হারেছ(রাঃ)
 ৮. হযরত আবু মারছাদ গানাভী (রাঃ) ২৮. হযরত মিদ্লাজ বিন আমর (রাঃ) ৪৮. হযরত আবু সালমা বিন আব্দুল আসাদ(রাঃ) ৬৮. হযরত আবু উবায়দা ইবনুল জাররাহ(রাঃ)
 ৯. হযরত মারছাদ বিন আবু মারছাদ(রাঃ) ২৯. হযরত সুওয়ায়েদ ইবনে মাখশী(রাঃ) ৪৯. হযরত শাম্মাস বিন উসমান(রাঃ) ৬৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাখ্রামা(রাঃ)
 ১০. হযরত উবাইদা বিন হারেছ(রাঃ) ৩০. হযরত উৎবা বিন গাযওয়ান(রাঃ) ৫০. হযরত আকরাম বিন আবুল আকরাম(রাঃ) ৭০. হযরত খাব্বাব মাওলা উৎবা বিন গযওয়ান (রাঃ)
 ১১. হযরত তোফায়েল বিন হারেছ(রাঃ) ৩১. হযরত জুবাইর বিন আউওয়াম(রাঃ) ৫১. হযরত আম্মার বিন ইয়াছির(রাঃ) ৭১. হযরত আবুস্ সাইব উসমান বিন মাজউন(রাঃ)
 ১২. হযরত হুসাইন বিন হারেছ(রাঃ) ৩২. হযরত হাতেব বিন আবি বালতাআহ(রাঃ) ৫২. হযরত মুআত্তিব বিন আউফ (রাঃ) ৭২. হযরত আমর বিন আবু সারাহ(রাঃ)
 ১৩. হযরত আউফ বিন উসাসা (রাঃ) ৩৩. হযরত সা’দ বিন খাওলা (রাঃ) ৫৩. হযরত যায়েদ ইবনে খাত্তাব(রাঃ) ৭৩. হযরত সাকাফ বিন আমর (রাঃ)
 ১৪. হযরত আবু হুযায়ফা (রাঃ) ৩৪. হযরত মুসআব বিন উমায়ের(রাঃ) ৫৪. হযরত আমর বিন সুরাকা (রাঃ) ৭৪. হযরত মুজায্যার বিন যিয়াদ(রাঃ)
 ১৫. হযরত ছালেম (রাঃ) ৩৫. হযরত মাসউদ বিন সা’দ (রাঃ) ৫৫. হযরত ওয়াকেদ বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ) ৭৫. হযরত খাব্বাব ইবনুল মুনযির(রাঃ)
 ১৬. হযরত সুহইব বিন সিনান (রাঃ)  ৩৬. হযরত আঃ রহমান বিন আউফ(রাঃ)  ৫৬. হযরত খাওলা বিন আবু খাওলা(রাঃ) ৭৬. হযরত উমায়ের বিন আবী ওয়াক্কাছ(রাঃ)
 ১৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাহাশ(রাঃ) ৩৭. হযরত সা’দ বিন আবু উবায়দা(রাঃ) ৫৭. হযরত আমের বিন রবীআহ (রাঃ) ৭৭. হযরত মিকদাদ বিন আমর (রাঃ)
 ১৮. হযরত উক্বাশা বিন মিহসান(রাঃ) ৩৮. হযরত উমায়ের বিন আবিওয়াক্কাস(রাঃ) ৫৮. হযরত আমের বিন হারিছ (রাঃ) ৭৮. হযরত নোমান বিন আসার বিনহারেস(রাঃ)
 ১৯. হযরত শুজা’ বিন ওহাব (রাঃ) ৩৯. হযরত মিক্বদাদ বিন আমর(রাঃ) ৫৯. হযরত আমের বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ) ৭৯. হযরত মিহ্জা’ মাওলা উমরফারুক(রাঃ)
 ২০. হযরত ওতবা বিন রবীআহ (রাঃ) ৪০. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাসউদ(রাঃ) ৬০. হযরত খালেদ বিন বুকাইর(রাঃ) ৮০. হযরত ওহাব বিন আবী সারাহ(রাঃ)

আনসার ২৩৩ জন সাহাবীদের তালিকা।

সাহাবীগনের নাম সাহাবীগনের নাম সাহাবীগনের নাম সাহাবীগনের নাম সাহাবীগনের নাম
৮১. হযরত সা’দ বিন মুআজ (রাঃ) ১২৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন যায়েদ(রাঃ) ১৭৫. হযরত আমর বিন কয়েস (রাঃ) ২২২. হযরত হারেস বিন কয়েস(রাঃ) ২৬৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কা’ব(রাঃ)
৮২. হযরত আমর বিন মুআজ (রাঃ) ১২৯. হযরত আসেম বিন কায়েস(রাঃ) ১৭৬. হযরত ফাকেহ বিন বিশ্র(রাঃ) ২২৩. হযরত সা’দ বিন উসমান(রাঃ) ২৭০. হযরত উসাইমা আসাদী (রাঃ)
 ৮৩. হযরত হারেস বিন আউস (রাঃ) ১৩০. হযরত আবুস্ সয়্যাহ বিননোমান(রাঃ) ১৭৭. হযরত নওফল বিন সা’লাবা(রাঃ) ২২৪. হযরত উকবা বিন উসমান(রাঃ) ২৭১. হযরত আবু দাউদ উমাইর (রাঃ)
৮৪. হযরত হারেস বিন আনাস (রাঃ) ১৩১. হযরত আবু হাব্বাহ বিন আমর(রাঃ) ১৭৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সা’লাবা(রাঃ) ২২৫. হযরত জাকওয়ান বিন আবদেকয়েস(রাঃ) ২৭২. হযরত সুরাকা বিন আমর (রাঃ)
৮৫. হযরত আব্বাদ বিন বিশর (রাঃ) ১৩২. হযরত হারেস বিন নোমান(রাঃ) ১৭৯. হযরত মুনযির বিন আমর (রাঃ) ২২৬. হযরত মুআজ বিন মায়েস (রাঃ) ২৭৩. হযরত কয়েস বিন মাখলাদ(রাঃ)
৮৬. হযরত সালামা বিন সাবেত(রাঃ) ১৩৩. হযরত খাওয়াত বিন যুবাইর(রাঃ) ১৮০. হযরত আবু উসায়েদ মালেক(রাঃ) ২২৭. হযরত আয়েজ বিন মায়েজ(রাঃ) ২৭৪. হযরত নোমান বিন আব্দে আমর(রাঃ)
৮৭. হযরত হারেস বিন খাযামা(রাঃ) ১৩৪. হযরত মুনযির বিন মুহাম্মদ(রাঃ) ১৮১. হযরত মালেক বিন মাসউদ(রাঃ) ২২৮. হযরত মাসউদ বিন সা’দ(রাঃ) ২৭৫. হযরত জহ্হাক বিন আব্দে আমর(রাঃ)
৮৮. হযরত মুহাম্মদ বিন মাসলামা(রাঃ) ১৩৫. হযরত আবু আকীল আব্দুর রহমান(রাঃ) ১৮২. হযরত আবদে রাব্বিহি (রাঃ) ২২৯. হযরত রিফাআ বিনরাফে’ (রাঃ) ২৭৬. হযরত সুলাইম বিন হারেস(রাঃ)
৮৯. হযরত সালামা বিন আসলাম(রাঃ) ১৩৬. হযরত আবু দুজানা (রাঃ) ১৮৩. হযরত কা’ব বিন জাম্মায(রাঃ) ২৩০. হযরত খাল্লাদ বিনরাফে’ (রাঃ) ২৭৭. হযরত জাবের বিন খালেদ(রাঃ)
৯০. হযরত উবায়েদ বিন তাইয়িহান(রাঃ) ১৩৭. হযরত সা’দ বিন খায়সামা(রাঃ) ১৮৪. হযরত জমরাহ বিন আমর (রাঃ) ২৩১. হযরত উবায়েদ বিন যায়েদ(রাঃ) ২৭৮. হযরত সা’দ বিন সুহাইল(রাঃ)
৯১. হযরত কাতাদা বিন নোমান(রাঃ) ১৩৮. হযরত মুনযির বিন কুদামা(রাঃ) ১৮৫. হযরত যিয়াদ বিন আমর (রাঃ) ২৩২. হযরত যিয়াদ বিন লাবীদ(রাঃ) ২৭৯. হযরত কা’ব বিন যায়েদ(রাঃ)
৯২. হযরত উবায়েদ বিন আউস (রাঃ) ১৩৯. হযরত মালেক বিন কুদামা(রাঃ) ১৮৬. হযরত হুবাব বিন মুনযির(রাঃ) ২৩৩. হযরত ফারওয়াহ বিন আমর(রাঃ) ২৮০. হযরত বুজাইর বিন আবিবুজাইর(রাঃ)
৯৩. হযরত নসর বিন হারেস (রাঃ) ১৪০. হযরত হারেস বিন আরফাজা(রাঃ) ১৮৭. হযরত উমায়ের বিন হারাম(রাঃ) ২৩৪. হযরত আতিয়্যা বিন নুওয়াইরা(রাঃ) ২৮১. হযরত ইৎবান বিন মালেক(রাঃ)
৯৪. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন তারেক(রাঃ) ১৪১. হযরত জাবের বিন আব্দুল্লাহ(রাঃ) ১৮৮. হযরত উমায়ের বিন হুমাম(রাঃ) ২৩৫. হযরত খলিফা বিন আদী (রাঃ) ২৮২. হযরত মুলাইল বিন ওবারাহ(রাঃ)
৯৫. হযরত আবু আব্স বিন জব্র (রাঃ) ১৪২. হযরত মালেক বিন নুমায়লা(রাঃ) ১৮৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আমর(রাঃ) ২৩৬. হযরত উমারা বিন হায্ম(রাঃ) ২৮৩. হযরত হেলাল বিন মুআল্লাহ(রাঃ)
৯৬. হযরত আবু বুরদাহ্ হানী বিননিয়্যার(রাঃ) ১৪৩. হযরত খারেজা বিন যায়েদ(রাঃ) ১৯০. হযরত মুআজ বিন আমর (রাঃ) ২৩৭. হযরত সুরাকা বিন কা’ব(রাঃ) ২৮৪. হযরত আনাছাহ আল হাবাশী(রাঃ)
৯৭. হযরত আসেম বিন সাবেত (রাঃ) ১৪৪. হযরত সা’দ বিন রবী’ (রাঃ) ১৯১. হযরত মুআউওয়াজ বিন আমর(রাঃ) ২৩৮. হযরত হারেসা বিন নোমান(রাঃ) ২৮৫. হযরত বাহ্হাস বিন সালাবা(রাঃ)
৯৮. হযরত মুআত্তিব বিন কুশাইর(রাঃ) ১৪৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনরাওয়াহা(রাঃ) ১৯২. হযরত খাল্লাদ বিন আমর(রাঃ) ২৩৯. হযরত সুলাইম বিন কয়েস(রাঃ) ২৮৬. হযরত জাব্র বিন আতীক (রাঃ)
 ৯৯. হযরত আমর বিন মা’বাদ (রাঃ) ১৪৬. হযরত বশির বিন সা’দ (রাঃ) ১৯৩. হযরত উকবাহ্ বিন আমের(রাঃ) ২৪০. হযরত সুহাইল বিন কয়েস(রাঃ) ২৮৭. হযরত আবু আয়্যুব আনছারী(রাঃ)
১০০. হযরত সাহল বিন হুনাইফ(রাঃ) ১৪৭. হযরত সিমাক বিন সা’দ(রাঃ) ১৯৪. হযরত সাবেত বিন খালেদ(রাঃ) ২৪১. হযরত আদী বিন আবুয্ যাগ্বা(রাঃ) ২৮৮. হযরত খিরাশ ইবনুস সিম্মাহ(রাঃ)
১০১. হযরত মুবাশ্শির বিন আব্দুলমুনযির(রাঃ) ১৪৮. হযরত সুবাঈ বিন কায়েস(রাঃ) ১৯৫. হযরত বিশ্র বিন বারা (রাঃ) ২৪২. হযরত মাসউদ বিন আউস (রাঃ) ২৮৯. হযরত খুরাইম বিন ফাতেক(রাঃ)
১০২. হযরত রিফাআ বিন আঃ মুনযির(রাঃ) ১৪৯. হযরত আব্বাদ বিন কায়েস(রাঃ) ১৯৬. হযরত তোফায়েল বিন মালেক(রাঃ) ২৪৩. হযরত আবু খুজাইমাহ্ বিন আউস(রাঃ) ২৯০. হযরত খুবাইব বিন ইছাফ(রাঃ)
১০৩. হযরত খুনাইস বিন হুযাফা(রাঃ) ১৫০. হযরত ইয়াযিদ বিন হারেস(রাঃ) ১৯৭. হযরত তোফায়েল বিন নোমান(রাঃ) ২৪৪. হযরত রাফে’ বিন হারেস(রাঃ) ২৯১. হযরত খুবাইব বিন আদী (রাঃ)
১০৪. হযরত আবু সাবরা কুরাইশী(রাঃ) ১৫১. হযরত খোবায়ের বিন য়াসাফ(রাঃ) ১৯৮. হযরত সিনান বিন সাঈফী(রাঃ) ২৪৫. হযরত মুআওয়াজ বিন হারেস(রাঃ) ২৯২. হযরত খিদাশ বিন কাতাদা(রাঃ)
১০৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সালামা(রাঃ) ১৫২. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েস(রাঃ) ১৯৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাদ(রাঃ) ২৪৬. হযরত নোমান বিন আমর (রাঃ) ২৯৩. হযরত খালেদ বিন সুওয়াইদ(রাঃ)
১০৬. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সুহাইল(রাঃ) ১৫৩. হযরত হারিস বিন যিয়াদ(রাঃ) ২০০. হযরত উৎবা বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ) ২৪৭. হযরত আমের বিন মুখাল্লাদ(রাঃ) ২৯৪. হযরত রাফে’ বিন আল মুআল্লা(রাঃ)
১০৭. হযরত সা’দ বিন মুআয (রাঃ) ১৫৪. হযরত তামীম বিন য়াআর(রাঃ) ২০১. হযরত জাব্বার বিন সাখর(রাঃ) ২৪৮. হযরত উসাইমা আশযায়ী (রাঃ) ২৯৫. হযরত রুখায়লা বিন সা’লাবা(রাঃ)
১০৮. হযরত উমায়ের বিন আউফ(রাঃ) ১৫৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উমায়ের(রাঃ) ২০২. হযরত খারেজা বিন হিময়ার(রাঃ) ২৪৯. হযরত ওদীআহ বিন আমর (রাঃ) ২৯৬. হযরত সাব্রা বিন ফাতেক(রাঃ)
১০৯. হযরত আমের বিন সালামা(রাঃ) ১৫৬. হযরত যায়েদ বিন মুযাইন(রাঃ) ২০৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন হুমায়্যির(রাঃ) ২৫০. হযরত আবুল হামরা মাওলা হারেস(রাঃ) ২৯৭. হযরত সুহাইল বিনরাফে’ (রাঃ)
১১০. হযরত ছফওয়ান বিন ওহাব(রাঃ) ১৫৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উরফুতাহ্(রাঃ) ২০৪. হযরত ইয়াযিদ বিন মুনযির(রাঃ) ২৫১. হযরত সা’লাবা বিন আমর(রাঃ) ২৯৮. হযরত সুওয়াইবিত বিনহারমালা(রাঃ)
১১১. হযরত ইয়ায বিন বুকাইর(রাঃ) ১৫৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনরবী’ (রাঃ) ২০৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন নোমান(রাঃ) ২৫২. হযরত সুহাইল বিন আতীক(রাঃ) ২৯৯. হযরত তুলাইব বিন উমাইর(রাঃ)
১১২. হযরত সা’দ বিন উবায়েদ(রাঃ) ১৫৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনআব্দুল্লাহ্(রাঃ) ২০৬. হযরত জহহাক বিন হারেসা(রাঃ) ২৫৩. হযরত হারেস বিন আতীক(রাঃ) ৩০০. হযরত উবাদা বিন খাশখাশকুজায়ী(রাঃ)
১১৩. হযরত উওয়াইম বিন সায়েদাহ(রাঃ) ১৬০. হযরত আউস বিন খাওলা (রাঃ) ২০৭. হযরত আসওয়াদ বিন যুরাইক(রাঃ) ২৫৪. হযরত হারেস বিন ছিম্মাহ(রাঃ) ৩০১. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জুবাইরবিননোমান (রাঃ)
১১৪. হযরত রাফে বিন আনজাদা(রাঃ)  ১৬১. হযরত যায়েদ বিন উবায়েদ(রাঃ) ২০৮. হযরত মা’বাদ বিন কায়েস(রাঃ) ২৫৫. হযরত উবাই বিন কা’ব (রাঃ) ৩০২. হযরত আবু সালামা বিন আব্দুলআসাদ (রাঃ)
১১৫. হযরত উবায়েদ বিন আবুউবয়েদ (রাঃ) ১৬২. হযরত উকবাহ বিন ওহাব(রাঃ) ২০৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েস খালেদ(রাঃ) ২৫৬. হযরত আনাস বিন মুআজ (রাঃ) ৩০৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্স(রাঃ)
১১৬. হযরত সা’লাবা বিন হাতেব(রাঃ) ১৬৩. হযরত রিফাআহ বিন আমর(রাঃ) ২১০. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্দে মানাফ্(রাঃ) ২৫৭. হযরত আউস বিন সামেত (রাঃ) ৩০৪. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উনায়েছ(রাঃ)
১১৭. হযরত আবু লুবাবাহ আব্দুল মুনযির(রাঃ) ১৬৪. হযরত উসায়ের বিন আসর(রাঃ) ২১১. হযরত খালিদ বিন কায়েস(রাঃ) ২৫৮. হযরত আবু তাল্হা যায়েদ বিন ছাহল(রাঃ) ৩০৫. হযরত উবাইদ বিন সা’লাবা(রাঃ)
১১৮. হযরত হারেস বিন হাতেব(রাঃ) ১৬৫. হযরত মা’বাদ বিন আব্বাদ(রাঃ) ২১২. হযরত সুলাইম বিন আমর (রাঃ) ২৫৯. হযরত হারেসা বিন সুরাকা(রাঃ) ৩০৬. হযরত উমায়ের বিন নিয়ার(রাঃ)
১১৯. হযরত আসেম বিন আদী (রাঃ) ১৬৬. হযরত আমের বিন বুকাইর(রাঃ) ২১৩. হযরত কুতবা বিন আমের (রাঃ) ২৬০. হযরত আমর বিন সা’লাবা(রাঃ) ৩০৭. হযরত মালেক বিন আবীখাওলা(রাঃ)
১২০. হযরত আনাছ বিন কাতাদা(রাঃ) ১৬৭. হযরত নওফল বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ) ২১৪. হযরত আন্তারা মাওলা বনীসুলাইম (রাঃ) ২৬১. হযরত সাবেত বিন খানছা(রাঃ) ৩০৮. হযরত মালেক বিন কুদামা(রাঃ)
১২১. হযরত মাআন বিন আদী (রাঃ) ১৬৮. হযরত উবাদা বিন সামেত(রাঃ) ২১৫. হযরত আব্স বিন আমের (রাঃ) ২৬২. হযরত আমের বিন উমাইয়াহ্(রাঃ) ৩০৯. হযরত মুরারা বিনরবী’ (রাঃ)
১২২. হযরত সাবেত বিন আকরাম(রাঃ) ১৬৯. হযরত নোমান বিন মালেক(রাঃ) ২১৬. হযরত সা’লাবা বিন আনামা(রাঃ) ২৬৩. হযরত মুহ্রিয বিন আমের(রাঃ) ৩১০. হযরত মাসউদ বিন খাল্দাহ(রাঃ)
১২৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন ছাহল(রাঃ) ১৭০. হযরত সাবেত বিন হায্যাল(রাঃ) ২১৭. হযরত আবুল য়াসার বিন আমর(রাঃ) ২৬৪. হযরত সাওয়াদ বিন গাযিয়্যাহ(রাঃ) ৩১১. হযরত মুআজ বিন হারেস (রাঃ)
১২৪. হযরত যায়েদ বিন আসলাম(রাঃ) ১৭১. হযরত মালেক বিন দুখশুম(রাঃ) ২১৮. হযরত উবাদা বিন কয়েস(রাঃ) ২৬৫. হযরত আবু যায়েদ কয়েস বিন সাকান(রাঃ) ৩১২. হযরত মা’কিল বিন আলমুনযির(রাঃ)
১২৫. হযরত রিব্য়ী বিনরাফে’ (রাঃ) ১৭২. হযরত রবী’ বিন ইয়াছ (রাঃ) ২১৯. হযরত আমর বিন তাল্ক (রাঃ) ২৬৬. হযরত আবুল আওয়ার বিন হারেস(রাঃ) ৩১৩. হযরত নোমান বিন আছার বিনহারেছ (রাঃ)
১২৬. হযরত সা’দ বিন যায়েদ(রাঃ) ১৭৩. হযরত ওয়ারাকা বিন ইয়াছ(রাঃ) ২২০. হযরত মুআজ বিন জাবাল (রাঃ) ২৬৭. হযরত হারাম বিন মিল্হান(রাঃ)  
১২৭. হযরত সালমা বিন সালামা(রাঃ) ১৭৪. হযরত আমর বিন ইয়াছ (রাঃ)  ২২১. হযরত কয়েস বিন মুহ্সান(রাঃ) ২৬৮. হযরত কয়েস বিন আবী সা’সা(রাঃ)  

আমি কেন সদস্য হব ?

বরকতময় এই সংখ্যার বরকত লাভের আশায় “জামিয়া ইসলামিয়া দারুসসালাম ভাটপাড়া” এর উন্নয়নে যাঁরা আজীবন প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে বন্ধপরিকর, তাদের সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩১৩।
বেরাদারানে ইসলাম! জামিয়া ইসলামিয়া দারুসসালাম ভাটপাড়া,ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বাংলাদেশে সর্বজন স্বীকৃত আদর্শ দ্বীনি শিক্ষা কেন্দ্রসমূহের মধ্যে অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। “জামিয়া ইসলামিয়া দারুসসালাম ভাটপাড়া” একটি পরিচিত নাম। এর সুনাম সুখ্যাতি সর্বত্র। অত্র জামিয়ার দ্বীনি খেদমত সর্ব মহলে স্বীকৃত। স্বল্প সময়ে জামিয়ার এ পরিচিতি ও সুখ্যাতি ধর্মপ্রাণ মুসলমান ভাই-বোনদের দুআ-সহায়তা এবং অপরিসীম ত্যাগের বদৌলতেই সম্ভব হয়েছে।
সর্বশ্রেণীর ধর্মপ্রাণ মুসলমান জামিয়ার শিক্ষা পদ্ধতির যথাযোগ্য মর্যাদা প্রদান করে থাকেন ও বাস্তবতার নিরিখে মূল্যায়ন করেন। এতোদৃষ্টে মনে হয় জামিয়াকে আরো অনেক বড় হতে হবে। পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যেই এ নতুন কাফেলা।
জামিয়ার উন্নয়নের লক্ষ্যে যারা এ কাফেলায় অংশ গ্রহণে ইচ্ছুক তাঁরা প্রতি বছর এককালীন ১,০০০ টাকা প্রদান করবেন।
জামিয়াকে তার অভীষ্ট লক্ষ্যে এগিয়ে নিতে সকলের সার্বিক সহায়তার প্রয়োজন। তাই যারা উপরোল্লেখিত কাফেলায় অংশগ্রহণ করবেন, আশা করি তারাও জামিয়ার অন্যন্য হিতাকাঙ্খীদের মতো তাদের সর্বপ্রকার দান-খয়রাত, যাকাত-ছদকা ইত্যাদি প্রদান করে জামিয়ার উন্নয়নে ভূমিকা রাখবেন।
বদর যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারী সাহাবায়ে কিরামের সংখ্যা অনুপাতে এ কাফেলার সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩১৩। কেননা হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে, যে যার সাদৃশ্য এখতিয়ার করবে তার সাথেই তার হাশর হবে।
যেহেতু সাদৃশ্য গ্রহণই শুধুমাত্র উদ্দেশ্য। তাই নারী-পুরুষ নির্বিশেষে যে কোনো মুসলমান এই কাফেলায় শামিল হতে পারবেন।
যাঁরা এতে অংশগ্রহণ করবেন অথবা অন্য কাউকে অংশ গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করবেন। তাঁদের সকলকেই যেন আল্লাহ পাক বদর যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারী সাহাবায়ে কিরামের পবিত্র জামাআতের সাথে হাশর করেন। আল্লাহ পাকের দরবারে আমরা এই কামনা করছি।
জামিয়া ইসলামিয়া দারুসসালাম ভাটপাড়া এর উন্নয়নের লক্ষ্যে যাঁরা উপরে উল্লেখিত ৩১৩ জনের এ কাফেলায় অংশ গ্রহণে ইচ্ছুক, তাঁদেরকে নিচে সংযুক্ত ফরমটি পূরণ করতে হবে।
আল্লাহ পাক আপনাদের সর্ব প্রকার দান ও প্রচেষ্টা কবুল করুন। আমী! ছুম্মা আমীন!